নিকোটিন শব্দটি শুনতে যতটা গ্র্যাজুয়েট মনে হয়, তার চেয়ে ততটা ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়

নিকোটিন শব্দটি শুনতে যতটা গ্র্যাজুয়েট মনে হয়, তার চেয়ে ততটা ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়
কিন্তুু এই বলে নিকোটিন দায়ী নয়, দায়ী আমরা। কারণ এটাকে প্রলেপ করে বাজারে বাজারজাত করি আমরা, আর ক্ষতির বর্ণনা টাও লিখে দি আমরা এবং পরিশেষে গ্রহন করিই আমরা। তাইলে এতে দাড়ায়- নিকোটিনের কোন দোষ নাই।দোষ আমাদের। জেনে শুনে আমরা বিষক্রিয়া করি।
ফলস্বরুপ:

নিকোটিন খারাপ নয়, খারাপ আমার মস্তিষ্ক যেটা মগজের কাপড় দিয়ে তৈরী। যেখানে সুক্ষ্ম পিপড়া ও বিচরণ করে। আমি গ্রহণ করছি বলে, সেটা হনন করার সমান হয়ে যায়। তাই বলে, আমি নিকোটিনকে দোষারোপ করব না।
আমার প্রত্যেকটা দুঃখের বা ব্যথার স্বাক্ষী এই নিকোটিন, যাকে আমার হৃদয়ের অঙ্গ বলে ধরে নিয়েছি। বেচে থাকার মন-মানসিকতা তৈরী করে নিয়েছে।
অথচ, এইটা উপলব্ধি করি না যে, আমি নিজেকে মৃত্যুর গর্ভে ঠেলে দিচ্ছি, আর সেটাও আমার নিজের কারণে। নিকোটিনের কারণে নয়।
হ্যা, আমি ভালোবাসি, নিকোটিনকে; তবে সেটা যেন মৃত্যুর কারণ হয়ে না দাড়ায়।
সরে দাড়ান। আবারো বলছি সরে দাড়ান। না পারলে অন্তত নিকোটিন কে খারাপ বলবেন না।
কারন আপনার ব্যক্তিত্ববোধ না থাকতে পারে, কিন্তুু ঐ নিকোটিনের ব্যক্তিত্ববোধ আছে। আপনি ছাড়া এই দেশ অনায়াসে চলবে, কিন্তুু ঐ নিকোটিন ছাড়া হাজারো মানুষ চলতে পারবে না।
পরিশেষে, একটা কথা হল- ফলাফল শুন্য। ওই নিকোটিনকে আপনি ভালোবাসেন, নিজের প্রাণের চাইতে ও বেশি।
তাহলে একটি কাজ করেন, আপনার দেয়া টাকা ওই নিকোটিনের পেছনে যতটুকু খরচ হয়, তার কিছু টাকা
জমিয়ে দিয়ে দিন না, ওই অবহেলিত গরিবদের। ফুটিয়ে দিন ওদের মুখে একটু হাসি।
অন্তত আপনি মারা গেলেও ওই কাজ করার জন্য অন্য কেউ এগিয়ে আসবে, আপনাকে অনুসরণ করে।
কি, করবেন তো। করবেন না।
ভালো লাগল, আপনার 'হ্যা' জবাবটি শুনতে।
(এতক্ষণ মনের সাথে কথবার্তা বা কথোপকতন করছিলাম এটা নিয়ে, জানতে ও পারি না এটা একটা ব্লগ হয়ে যাবে)
জানি ভালো হয় নি, তবু লিখার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছি।
#প্রফেশনালগরিবআজাইরা
⟶#ব্লগ #বাংলাব্লগ #অনুভবেরকল্পবৃক্ষ #নিউবাংলাব্লগ
#Blog #Blogoftheday #Blogger #BloggerLife #TodayBlog #Blogforever #Blogalltime
#Banglablog #MissBeardBlog #MissBeard #Myblog #NewBlog #Feelings #Blogs
#Instablog #Bloglover #Nicotin @Missbeard 
Theme images by mayo5. Powered by Blogger.